top of page

কম মাস মাহিনাতেও হতে পারেন কোটিপতি! জানুন সেভিংস-র এই মোক্ষম ফর্মুলা

জেরে রীতিমত নাভিশ্বাস উঠছে আমি জনতার। উচ্চবিত্ত মানুষজন তো তাও সামলে নিচ্ছেন তবে বিপাকে পড়েছেন মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণীর মানুষজন। এমন পরিস্থিতিতে আপনি যদি সঠিক বিনিয়োগ পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলে অবশ্যই একটা মোটা অঙ্কের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স তৈরি করতে পারবেন‌। এমনকি ভাগ্য সাথ দিলে এই পদ্ধতিতে কোটিপতিও হয়ে যেতে পারেন।

   

মানুষ মনে করে বড়লোক হতে গেলে প্রচুর টাকা রোজগার (Salary) করতে হয়। এটা যেমন পুরোপুরি মিথ্যা নয় তেমন আবার সত্যিও নয়। আসলে বড়লোক হওয়ার আসল রহস্য লুকিয়ে থাকে বিনিয়োগ (Investment Plan) পন্থার উপর। আসলে কোথায় কীভাবে অর্থ বিনিয়োগ করা হবে তার উপর নির্ভর করে সবটা। যেমন বিনিয়োগের একটা ভালো ফর্মুলা হল ‘৫০-৩০-২০’।


এখন নিশ্চয় ভাবছেন যে, কী এই ৫০-৩০-২০ ফর্মুলা? এটি মূলত বিনিয়োগের একটা নিয়ম। নিয়ম অর্থ সঞ্চয় করার একটি কার্যকর উপায়। আপনি আপনার গোটা মাসিক আয় (Salary) এই নিয়মে বিনিয়োগ করতে পারেন। এবং এই নিয়মে সঠিকভাবে বিনিয়োগ করলে আপনি শীঘ্রই একজন ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারেন।

জেনে নিন ৫০-৩০-২০ এর সূত্র কী?

পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যাদের আয় বেশ ভালো। প্রচুর মানুষ প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করে। কিন্তু এর পরেও তাদের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স শূন্যই থেকে যায়। কারণ তাদের আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি। এমতাবস্থায়, ৫০-৩০-২০ এই সূত্রটি খুবই কার্যকর। এতে তিনটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলি হল, প্রয়োজন, ইচ্ছা এবং সঞ্চয়। এই নিয়মটি আপনার আয়কে তিনটি ভাগে ভাগ করে।


এই নিয়ম অনুযায়ী, আপনার আয়ের ৫০ শতাংশ বাড়ির খরচ, বাড়ির রেশন এবং পরিবহনের মত প্রয়োজনের জন্য খরচ হবে। আয়ের বাকি ৩০ শতাংশ খরচ হবে বিনোদন, মনোরঞ্জন এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত খরচ বাবদ। এবং পড়ে থাকা ২০ শতাংশ থাকবে ভবিষ্যতের জন্য। প্রতি মাসে এইভাবে সঞ্চয় করলে ভবিষ্যতও সুরক্ষিত থাকবে এবং আর্থিক সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে।

bottom of page